সাহিত্য জগতে লিখালিখির যাত্রা শুরু করবেন ? by MD Nazmul HV














সাহিত্য জগতে লিখালিখির যাত্রা শুরু করবেন ?


"লিখবেন? কী লিখবেন? কি নিয়ে লিখবেন? কেন লিখবেন? লিখতে পারবেন তো? লেখালেখির নিয়ম জানান? বানান পারেন ? লেখায় ছন্দের জাদু মিশাতে পারবেন ? ছন্দটা কি জানেন? কোনটা গানের ছন্দ আর কোনটা কাব্যের সেটা বুঝেন? গদ্য আর পদ্যের পার্থক্য জানেন? সাদু - চলিত বুঝেন? ব্যাকারনের কিছু জানেন? অন্য ভাষার সাথে গুলিয়ে ফেলবেন না তো? নাকি শুধু পড়বেন আর মজা নিবেন? তবে কি পড়বেন? কিসে মজা পাবেন? কেন মজা পাবেন? অন্যটাতে মজা নেই কেন? যেটা পড়েননি তাহলে সেটা পছন্দের নাকি অপছন্দের বুঝবেন কিভাবে? অন্যে লেখাগুলি পছন্দের নয় কেন? আচ্ছা, কোনো লেখা লিখলে বা পড়লে কি হয়? কেউ কি দুই আনা দিবে এটা লিখলে?"

হায়রে! এমন কিছু ব্যক্তি যারা লেখালেখিতে আগ্রহ রাখে। কিন্তু আশেপাশের মানুষের নানান প্রশ্নে ধামাচাপা পড়ে যায় তার সৃজনশীলতা। নষ্ট হয়ে যায় তার মনোভাব। আমার উল্লেখিত প্রশ্নগুলোর কোন কোন প্রশ্ন যে কোন নতুন লেখককে জীবনে একবার হলেও সম্মুখীন হতে হয়। তবে কেন? শুধুমাত্র এ কারণে যে, তার লেখালেখি পছন্দ না বা সাহিত্যের বিন্দুমাত্র তার ইচ্ছা নেই এমন মানুষ যারা আজেবাজে যুক্তি দেখাতে আসে, তখন ইচ্ছে করে যেন যোগ্য উত্তর মূখের দিয়ে দেই। কিন্তু পারি না। কি যে করবো কিছু বুঝে উঠতে পারিনা। কিছু হালকা-পাতলা বললে তারা বলে দাম বেড়ে গেছে ভাব নিচ্ছি।

আসলে এমন ব্যক্তিরা কি বুঝবে সাহিত্যের সাধ, এর রহস্য, এর মজার ধরন, আনন্দের পরিমাণ, এর গভীরতা, এর উপকারিতা, এর প্রয়োজনীয়তা, এর যাদু। এর সৌন্দর্য যদি সবাই বুঝতো, আচ্ছা না বুঝুক, যদি অন্তত অল্পও মূল্যায়ন করত তাহলে হয়তো আমরা আরো রবীন্দ্রনাথ খুঁজে পেতাম আমাদের মধ্য থেকে।

সবাই বলে কোন একটা কবির কিনবা লেখক এর অনুসরণীয় হতে। কোন নির্দিষ্টতাকে আগলে নিয়ে আপন মনোভাবের সাথে মিশিয়ে নিতে। মাঝে মাঝে চাকরির সময় নাকি কোন কবির অনুসারী নতুবা কোন মূল লেখক এর অনুসারী তা জিজ্ঞেস করা হয় আর সেখানে না বললে চাকরি অনেক সময় দেওয়া হয় না। কেন আমার সৃজনশীলতা থাকা সত্ত্বেও অন্যকে বা অন্যের লেখার ধরনকে আমি মেনে গদ্য-পদ্য লিখবো? কেন অন্যের তৈরি করা শব্দগুলোই শুধু ব্যবহার করছি? নতুন শব্দ অভিধান এর যোগ করার স্বাধীনতা কি আমাদের নেই?! নতুন-নতুন মজার-মজার শব্দ ব্যবহারের ক্ষমতা কি নেই আমাদের? আমরা কেন ব্যাকারণের নির্দিষ্ট নিয়ম মেনেই ছন্দ বানাবো? নতুন ছন্দ ধারা আবিষ্কারের ক্ষমতা কি নেই?! আর নতুন ছন্দ ছাড়া যদি আবিষ্কারের না করতে পারলাম তাহলে একটা উন্নত মানের, একটা ভালো মানের লেখক কি আমরা হতে পারলাম? না আমরা হতে পারলাম না। আমরা কেবল মাত্র আমাদের আগের কবিরা যে ছন্দ বানিয়ে দিয়ে গেছেন, আমরা শুধু তাদের গুলোকেই মেনে নিজের সৃজনশীলতাকে প্রকাশ করে যাচ্ছি। নতুন লেখকদের কথা না হয় বাদ দিলাম। পুরনো লেখকগন, যারা এতদিন ধরে কবিতা লিখে আসছেন, তারাও কি কখনো একটি ছন্দ আবিষ্কারের জন্য চেষ্টা করেছেন? নাকি মাইকেল মধুসূদন দত্ত, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলাম এবং সকল বড়-বড় কবিগন যে ছন্দে গদ্য-পদ্য লিখে গেছেন সবসময় সেভাবেই লিখে আসছেন? কিন্তু কেন তাদের মতো আপনার নামটা কেন শেখানে লেখা হবে না?

মনে করেন, আপনার নাম হাসান। আপনি নতুন কোনো গদ্য ধারা আবিষ্কার করেছেন বা নতুন কোন ছন্দের নিয়ম আবিষ্কার করেছেন। তাহলে যখন বড়-বড় কবিদের নাম নেওয়া হবে তখন কি আপনার নামটা সেখানে নেওয়া হবে না? সেখানে কি সম্মানের সাথে "কবি হাসান" শব্দটা উচ্চারিত হবে না? অনেক বড়-বড় নামের সাথে আপনার নাম শুনটা তখন কি বিচিত্র কিছু হবে? না তখন বিচিত্র কিছু হবে। কারণ আপনি কিছু একটা আবিষ্কার করেছেন। কিন্তু বর্তমান জেনারেশনের কি যে হয়েছে, আমরা শুধুমাত্র একটি কবিতা লিখতে, একটি গল্প লিখতে কিংবা একটি উপন্যাস লিখতে হয় কিভাবে, সেগুলো গুলো একটু পরে নিয়ে তারপর বসে যাই সাহিত্যিক হতে।

আমার মতে অন্যের উপন্যাস কে নকল করার চাইতে নিজ যোগ্যতায় কাব্যের দুই লাইন লিখতে পারাটাই অনেক। কেন শুধু-শুধু অন্যের ধারণা কিংবা ধরন অথবা লিখে ফেলা হয়েছে তার পেছনে নকল করার জন্য পড়ে থাকবো?

 আচ্ছা, এসব ছাড়াও কিছু অন্যকথা বলছি শুনুন। আপনি সাহিত্যের কোন শাখায় পদাচরণ করবেন সেটাই বড় সমস্যা। তাই সবার আগে এসব শাখার চিন্তা বাদ দিন। এক দিস্তা খাতা আর একটি কলম নিয়ে প্রথম প্রথম রাত ১১:৩০ এর পর ঘরে আলোকিত কক্ষে কিন্তু নির্জনে বসুন এরপরে মাথায় যা আসে তাই লিখুন। ছন্দ মিলাতে পারলে আরো ভালো হয়। কিন্তু ভাবছেন, মাথায় যদি কিছুই না আসে তাহলে কি লিখবেন? কোন সমস্যা নেই। মনে করুন, আপনি হলাম আমি। আর অন্তত, আমার বুদ্ধিতে এতটুকুতো এসেছে যে আমার মাথায় কিছু আসছে না। তাহলে এই কথাটাই লিখে ফেলি। ভাবছেন, আমি পাগল নাকি? বিশ্বাস হয় না তো? চলুন লিখেই দেখাই। আরো কতকিছু ওই লেখায় যোগ করা হচ্ছে কিছু উদাহরণ দেই তাহলে আরো পরিস্কার হবে বিষয়টা আপনার কাছে।

মনে করুন, আপনার মধ্যে ছন্দ গুণ নেই। তাহলে লেখা কিছুটা এমন হবে, "মাথার মধ্যে যে কিছু আসছে না। কি যে লিখবো কোন ধারনাই নেই। সব কেমন যেন গুলিয়ে যাচ্ছে। নাজমুল ভাইয়ের প্রবন্ধে পড়লাম, বললো, উল্টাপাল্টা মাথায় যা আছে তাই লিখতে আর কিছুই যদি না থাকে তাহলে কিছুই যে নেই সেটাই লিখে দিতে। এভাবে নাকি লেখালেখির হাত পরিষ্কার হবে। আচ্ছা এমনটা আবার হয় নাকি। যদি হয় তাহলে তো ভালোই। আর না হলে তো কিছুই করার নেই।

-আচ্ছা, এখন আমার প্রশ্ন হল, আপনার মাথায় যে কিছু নেই তা নিয়ে যে চার-পাঁচটা লাইল লিখলেন সেটা কি কোনো লিখনি নয়? আর আপনার মধ্যে যদি অল্প ছন্দতা থাকে, মানে কবি-কবি ভাব থাকে তাহলে লেখা কিছুটা এমন হবে,

" মাথায় আসছে না কিছু
 ছুটছি নানান ধারণার পিছু,
 তুচ্ছ হলেও হতো
 কিছুতো হয়ে যেত।
লিখাটা হোক না যেমন
পরে ভাবা যাবে,
হয়েছে কেমন।
যদি লিখতে থাকি,
ঠিক এই ভাবে-
আমার নামটাও হয়তো,
ইতিহাসে লেখা হবে।


- এটাও কিন্তু একটা কবিতা। আচ্ছা এখন যদি চিঠি লেখা হতো তাহলে কিছুটা এমন হতো -

"তুমি জানো,
আমার লিখতে অনেক ইচ্ছে করছে। কিন্তু? কি যে লিখব আর কি নিয়েই বা লিখব তা নিয়ে মাথায় কিছুই আসছে না।সব কেমন যেন ঘোলাটে মনে হচ্ছে। তবে একটা পরামর্শ পেয়েছি নাজমুল নামের একটা ভাইয়ের কাছে থেকে, কিছু যে মাথায় নেই তা নিয়ে লিখতে বলেছে তিনি।কিন্তু তুমি বলো তা আবার কিভাবে হয়? আচ্ছা শোনো, তুমি যদি আমাকে একটা বিষয় বলে দিতে তাহলে হয়তো তা নিয়ে লেখার চেষ্টা করে কিছু একটা লেখতাম।
 আজ বিদায় নিচ্ছি। তবে কোনোদিন আরো অনেক কথা হবে। আর আার নয়। সম্ভব হলে একটা বিষয় আামাকে পাঠাবে। এখনেই শেষ করছি, ভালো থেকো প্রিয়,বিদায়।
  ইতি,
  অমুক-তমুক


এই চিঠিটা ও কিন্তু সাহিত্যের অংশ বটে। আরোও কিছু অংশ আছে। বুঝাচ্ছি যখন বিস্তারিতই বুঝাযই। যাতে আমার প্রবন্ধ পড়ার পর আর কোনো প্রবন্ধ পড়ার প্রয়োজন না লাগে। আরো একটি অংশ হলো নাটিকা বা নাটক। পুরোটা তো আর আমি এখন লিখতে পারবো, না তাই একটি সংলাপ লিখে দিচ্ছি। মনে করুন সংলাপ টা আপনার আর আমার মধ্যে।

- কেমন আছেন ভাই?

- ভালো নেই ভাই, কিছুই ভালো লাগছেনা। মাথায় কিছুই আসছেনা। (খুব চিন্তিত অবস্থায়)

- কেন তোমার আবার কি হলো? আর কি-ই বা মাথায় আসতেছে না? (খুব অবাক হয়ে)

- ভাইয়া কিছু দিন হঠাৎ সাহিত্য নিয়ে ঝোকটা বেড়ে গেছে। কিন্তু কি যে লিখবো, আমি কিছুই বুঝতেছিনা। আমারও কিছু লিখতে ইচ্ছে করছে। কিন্তু, কি লিখবো? কি নিয়ে লিখব? এই প্রশ্নগুলি আমাকে খেয়ে যাচ্ছে।

- এত চিন্তা করো না। মাথায় যা আছে, তাই লিখে ফেলো।

- মাথায় তো কিছুই নেই। (অবসাদময় ভাব)

- সমস্যা কি! সেটাই লিখে ফেলো। লিখতে-লিখেতে অন্য কিছুও লিখতে পারবে। শুধু সময়ের অপেক্ষা।

- সত্যি বলছেন?! ( অবাক চাহনি)

- চেষ্টা করেই দেখো। (মুচকি হাসি হেঁসে)

- আচ্ছা ঠিক আছে। তাহলে এখন আসি, দিস্তা কাগজ আর কলম কিনতে হবে যে! (মনের মধ্যে প্রবল আত্মবিশ্বাস নিয়ে)

- তো ঠিকাছে, তাহলে এবার আমিও উঠি। পরে অন্য কোনো বিষয়ে সমস্যায় পড়লে আমার সাথে যোগাযোগ করবে কিন্তু। ঠিকাছে?

- ইনশাআল্লাহ, সে আবার বলতে।

- যথাযথ যথাসম্ভব চেষ্টা করব সাহায্য করার।

- ধন্যবাদ, বিদায়।

- বিদায়।


আমি কিন্তু কোনো বড় লেখক নই। তবুও ইচ্ছার বলে আর পরম করুনাময়ের দয়ায় এটি লিখতে পারলাম।" আমি পেরেছি, আপনারাও পারবেন, ইনশাআল্লাহ।" এবার আসি বানানের কথা আর আর ব্যাকরণ এর কথায়। আমি আমি কিন্তু ব্যাকরণ-এ এতো ভালো নই আবার আমার বড় একটা সমস্যা আমি বানান কম পারি। কিন্তু তাই বলে কি সৃজনশীলতাকে লুকিয়ে রাখবো? না! মোটেও না। আমি বলছি না যে ব্যাকারন আর বানানের প্রসায়োজন নেই। আমার কথা হলো আগে লিখতে শিখো তারপর না হয় বাকি গুলো দেখা যাবে। আপনার লেখার মান পরখ্ করার জন্য সেগুলোকে সামাজিক সাইটগুলোতে প্রকাশ করুন। আর সামাজিক সাইট গুলোর মধ্যে যখন লিখনি গুলো প্রকাশ করবেন তখন অনেক ভালো মানের পাঠক আছে যারা আপনার ভুলগুলো ধরে দিবে পাশাপাশি সঠিকটা শিখিয়ে দিবে। আমার ভুলগুলো ধরা পরার কারনেই আমি অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। ফলে ধীরে ধীরে আমার শিখেছি অনেক নিয়মকানুন। আমি শিখতে পেরেছি, আপনারাও পারবেন ইনশাআল্লাহ। এতে কোন সন্দেহ নেই। এমনি কি আমার এই প্রবন্ধের ভুলগুলো থেকেও আি অনেক কিছু শিখতে পারবো। শুধু অপেক্ষা ভালো পাঠকের।

 প্রবন্ধ-কবিতা-চিঠি-সংলাপ গেল, এবার আসুন ছোটগল্প-বড়গল্প আর উপন্যাসের কথায়। ছোটগল্প লিখতে হলে তেমন কষ্ট হয় না। কিছুটা অনুভূতি এবং কল্পনা আর ভাবনার মিশ্রণ করাতে পারলে ছোটগল্প হয়ে যায়। আার সেটা কিছুটা এমন হবে, (প্রথম প্রথমে কিন্তু লিখতে না পারলে নিজেই গল্প লিখুন)। যেমন -

"লেখালেখির শখ ছোটবেলা থেকেই ছিল। বাবা খাতা কিনে দিতেন নোট করার জন্য আর সেই খাতার শেষ পাঁচ -দশটা পেজ বরাদ্দ থাকতো আমার লেখালেখির জন্য। লেখালেখির যাত্রারঅনেক হোঁচট খেতে হয়েছে। আম্মুর অসুস্থতা, আব্বুর ব্যবসায় ক্ষতি আর পাবলিক পরীক্ষা সব মিলিয়ে আর পারিনি সাহিত্যচর্চা করতে। তবে আজ লিখছি প্রাণ খুলে। "

'শেষ হয়েও হবেনা শেষ এমন গল্পেই হলো ছোট গল্প।' কোন রহস্য থেকে যেতে হবে, আরেকটু পড়ার ইচ্ছে, কিছুটা আকাঙ্খা থাকতে হবে। অল্প-আদ্দু চেষ্টা করলে ছোটখাটো অনেক অনুগল্পই লেখা যায়। কিন্তু সমস্যা হয় বড় গল্প লিখতে গিয়ে। একটা অনুগল্পের কাহিনী বাড়িয়ে-বাড়িয়ে বড় গল্প লেখা যায়। শুধু নিজেকে দিয়ে প্রত্যেকটা চরিত্রকে ভাবাতে হয়। চোখের সামনে টেবিলে খাতা কলম এসব নয়, যে অবস্থা নিয়ে লিখব তেমন একটা দুনিয়া চিন্তা করতে হবে। আশেপাশে গাছ - ঘর কল্পনা করে আর একটা চরিত্র রেখে দিয়ে অনেকগুলো অনু গল্প লিখতে থাকলে আর কিছু সংলাপ ব্যবহার করলে বাস্তবতাটা আরো বেড়ে যায়। কোন পাঠক যাতে যেকোনো চরিত্রকে কল্পনা করতে পারে, তাই কোনো ঘটনায় কিন্তু কোনো নতুন চরিত্রের আগমন হলে শরীর এর বিবরণ দেওয়া আবার কোন কথা শুনে তার চেহারার অবস্থা কেমন তা বুঝিয়ে দেওয়া। নতুন শব্দ বা কোন বাংলা শব্দ পরিবর্তন করে লিখতে পারেন কারন লেখক এর শব্দের মায়াজাল নিয়ে এল খেলার অধিকার আছে। তবে পরিবর্তন বেশি না করাই শ্রেয়। আশা করি লিখতে কেমন যোগ্যতা লাগে তা বুঝতে পারছেন। লিখতে থাকুন তবে তবে চাপে নয় শখে কারণ চাপের লেখার মান যদি চল্লিশ হয় তাহলে শখেরটা হবে সত্তর। আর চেপে চেপে লিখতে গেলে একটি অরুচি ধরে যাবে। তাই আমার কথা শুনুন ভোরবেলা আর রাত্রিবেলা ব্যতিত প্রথম প্রথম লেখার চেষ্টা করার কোনো প্রয়োজন নেই। তবে সারাদিন মুখে মুখে ছন্দ মিলাতে পারেন। এতে করে আপনার মধ্যে লেখালেখির যোগ্যতা টা আরেকটু বেড়ে যাবে। তখন দেখবেন মুখে মুখে কতগুলো কবিতা লেখা হয়ে যাচ্ছে। তাই সারা দিন মুখে মুখে অল্প ছন্দ মিলিয়ে সময় হলে বসে সেগুলো লিখে ফেলবেন। আর মাঝে মাঝে দুই একটা লাইন টুকে রেখে দিবেন। ইনশাআল্লাহ আপনিও একদিন বড় লেখক হবেন। তখন "নাজমুল" নামের এই তুচ্ছ লেখককে ভুলবেন না যেন।


"অনুপ্রাণিত হন, অনুপ্রেরণা হন "
আর বাকিটার জন্য আল্লাহর উপর নির্ভরশীল হন। "

#সাহিত্য_জগতে_লিখালিখির_যাত্রা_শুরু_করবেন?
#mdnazmulhv
#zirusbd

[Time: ২ আগস্ট ২০১৮। রাত ১০ টা ৪০ ঘটিকা]

 


Comments

Popular posts from this blog

Most Famous, Handsome, Cool, Smart & Talented person in Bangladesh is MD Nazmul HV

MD Nazmul HV's Poem